দৈনিক আমার দেশ পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, একথা সবাই জানে। বন্ধ করা হয়েছে পত্রিকাটির প্রকাশকের দেয়া একটি প্রতারণা মামলায়, তাও সবার জানা। মামলাটি দিতে বাধ্য করতে গোয়েন্দা বাহিনী বন্দী করে রাখেন তাকে এবং সাদা কাগজে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করে, যা দিয়েই পরবর্তীতে মামলা হয়, একথাও জানা।
পত্রিকাটি প্রকাশক ছাড়াই প্রকাশিত হচ্ছিল, প্রকাশক স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করার পরও তার নাম ব্যবহৃত হচ্ছিল, এমন অভিযোগে পত্রিকার প্রেসে তালা ঝুলিয়ে দেয়া হয়, গ্রেফতার করা হয় সম্পাদককে, দেয়া হয় বিভিন্ন মামলা। কিন্তু এ কথা এখন সবাই জানে কিভাবে কয়েক মাস ধরেই ফাঁদ পাতা শুরু হয় পত্রিকাটির কন্ঠ রোধ করার জন্য। পত্রিকার প্রকাশকের পদত্যাগপত্র গৃহীত হলেও প্রকাশক হিসেবে মাহমুদুর রহমানকে মানতে প্রস্তুত ছিল না সরকার। ফলে প্রকাশকের বিষয়টি ফায়সালা না করে ঝুলিয়ে রাখা হয় সময় সুযোগমতো মোক্ষম আঘাতটি হানার জন্য, তা এখন সবার কাছেই স্পষ্ট। আসুন একবার দেখে নেই দৈনিক আমার দেশ বন্ধের নথিপত্র যা ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।