কারো ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাকে যৌনক্রিয়ায় বাধ্য করাকে বলে ধর্ষণ, সভ্য সমাজে যা শ্লীলতাহানি নামে বেশ পরিচিতি। অবশ্য পাশ্চাত্য সভ্যতা সামাজিকভাবে স্বীকৃত যৌনাচারেও যদি কারো প্রতি জোর খাটানোর চেষ্টা চলে, তবে তা ধর্ষণের মতো শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হয়, যদিও আমাদের সমাজে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ইচ্ছে-অনিচ্ছে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। এভাবে কারো উপর জোর করে কোন কিছু চাপিয়ে দিলে, কারো অনিচ্ছায় কাউকে ভালোবাসতে বাধ্য করলে হয় “স্বাধীনতার বলাৎকার”।
প্রেম ভালোবাসা অতি স্বাভাবিক মানবীয় গুণ, নিয়ন্ত্রিত যৌনাচার সমাজ অনুমোদন করে, ইসলাম অনুমোদন করে, যৌনাচার ছাড়া মানবজাতিই অস্তিত্বহীন। ভালোবাসায় জবরদস্তির সুযোগ নেই, জোর জবরদস্তি ভালোবাসার পানপাত্রে এক ফোটা বিষের মতো, বিষে বিষে সব রং নীলে হারিয়ে যায়, কলঙ্কিত হয় প্রেম, ঘৃণিত সে প্রেমিক।
শক্তি থাকলেই জোর খাটিয়ে যা খুশি তাই করে ফেলা পশুদের বৈশিষ্ট্য বলেই জানে সবাই। তবুও কারো কারো মানবীয় চরিত্রে ঘেন্না ধরে যায়, পাশবিকতাকেই শ্রেষ্ঠ মনে হয়, পশুর জীবনটাকেই বেছে নেয় কেউ কেউ। আমরা যাকে ভালো কিংবা মন্দ বলি, পশুদের সে সবের নেই তো বালাই, মাঝে মাঝে তাই রাগ হয় খুব, ধরে ধরে পশুদের ভরা হয় খোয়ারে, সংশোধন যদি নাই আসে পশুচরিত্রে, তবে তার ঠিকানা হয় কসাইখানা, আমিষের ঘাটতি পূরণে প্রায়শ্চিত্ত করতে হয় তাকে।
কিন্তু মানুষ যদি পশুর মতো যা খুশি তাই করে যায়, তবে তাকে রাখব কোথায় তা চিন্তার বিষয়। কিছু মানুষ অশ্লীলতাকে অধিকার বলে গণ্য করে। অশ্লীলতার প্রতিযোগিতায় ধর্ষণে সেঞ্চুরি করে কেউ কেউ উৎসবে ওঠে মেতে। উৎসবের জাতি বাংগালী, সব কিছুতেই মাত্রারিতিক্ত বাড়াবাড়ি। ওদের কাছে উৎসব মানেই নারী দেহ লোফালুফি, উৎসব মানেই শাড়ী ব্লাউজ টানাটানি। নারী সে তো শুধুই নারী, ওদের কাছে নারীর ভিন্ন কোন নাম নেই, মা কিংবা বোন পশুদের কাছে দূর্বোধ্য শব্দমাত্র। তাইতো ওরা থার্টিফার্স্ট রাতে বাঁধনদের ওপর হামলে পরে, শতবর্ষে মা-বোনদের বিবস্ত্র করে উল্লাস করে, ওরা ক্ষমতায় যেতে সচিব-আমলাদের রাজপথে নেংটো করে।
ক্ষমতায় এলে ওদের পাশবিকতার ঘূর্ণিস্রোতে খাবি খায় বাংলাদেশ। ওরা অতিথি পাখির মতো মানুষ মারে রাজপথে, কবর খুড়ে খুড়ে লাশ নিয়ে টানাটানি করে হায়েনার দল। শকুনের নোংরা নখরে বিধ্বস্ত মানবতা, ওদের থেকে নিস্তার মেলেনা জীবিত কিংবা মৃত কোন আত্মার।
ওরা জোর করে ভালোবাসাকে ভাসায় রক্তের বন্যায়, ক্ষমতার জোরে যাকে তাকে তুলে দিতে চায় ফুলসজ্জায়। ওরা মনের দূয়ারে নোংরা নখরে ঘৃনার আচর কেটে যায়। ওরা ভাবে জোর করে পাছায় ছবি সেটে দিলেই বুঝি পশ্চাতদেশ দিয়ে হৃদয় মন্দিরে ঢোকা যায়। ওরা নাম বদলায় , নাম বদলালেই শুয়র বুঝি রয়েল বেঙ্গল টাইগার হয়ে যায়? নাম বদলালেই বুঝি আবুজেহেলের কাছে অহী পৌঁছাবে জিব্রিল। ওরা হৃদয় থেকে মুছে দিতে চায় প্রেমিকের মুখ, জোর করে ভরে দিতে চায় দুঃস্বপ্নে বুক। ওরা জানে না জোর করে ভালোবাসা পাওয়া যায় না, জোর করে হৃদয় মন্দিরে অর্গল খোলা যায় না। ওরা জানে ধর্ষণ, ধর্ষকদের হাতে বন্দী আজ দেশ। দেশ মাতৃকার লজ্জা বাঁচাতে জেগে ওঠো বীর, ঝেড়ে ফেল সব ভয়, সেঞ্চুরিয়ান মানিকের মতো পাঠাদের খাঁসি করে আমিষের ঘাটতি পূরণের এখই সময়।
জোর করে ভালোবাসা পাওয়া যায় না…. সহমত।
[উত্তর দিন]
ভাই খুবই ভাল হয়েছে। তবে লিগারটা একটু বেশি হয়ে গেছে। তারা এটা সহ্য করতে পারবে কি? তাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক এ কামনাই পুরো জাতির।
[উত্তর দিন]
I would not dare to comment on your writing. I should simply say, It’s awesome. I want to share it in Facebook, How it could be possible?
[উত্তর দিন]
Just click on facebook icon under Share and Enjoy option of the post. Thanks for your inspiring comment.
[উত্তর দিন]
ORA PORBE O HASBE, KARON ORA KHAMATAR MADO MATTE ONUBHUTIHIN MATAL.
[উত্তর দিন]
High voltage post hoise.
[উত্তর দিন]
শূকরের অসভ্যতার জন্য কেউ কি তাকে ….
বাঘের হিংস্রতার জন্য কেউ কি তাকে……
তাহলে তাদেরকে অাপনি এভাবে …….
তারা চরিত্রগত ভাবেই …….
[উত্তর দিন]
আমার বলতে চাই..
বাংলাদেশের মেয়েরা কেন কলপ বয়েসে বিবাহ পছন করে
আপনারা কি বলতে পারেন আমি জাহাঈীর বাংলাদেশ কুমিললা
[উত্তর দিন]
আপনারা জানেন …
কত হাজার মানুষ দুবাইতে না খেয়ে না খুমিয়ে বাস করে
[উত্তর দিন]