পহেলা বৈশাখ এবার বৃহস্পতিবারে হওয়ায় এক নাগারে তিন দিনের সরকারী ছুটি পেয়ে গেলাম। ছুটিতে গ্রামগঞ্জের এখানে সেখানে ঘুরে বেড়াচ্ছি, দেখছি বাঙালীপনার নানা আয়োজন। বাবা ফোন করে আগেই জানিয়েছিলেন আমাদের উপজেলায় এবার সরকারীভাবে চারদিনব্যাপী বর্ষবরণ অনুষ্ঠান হবে। চারিদিকে তাই সাজসাজ রব। সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় এতবড় মহাযজ্ঞ এর আগে কখনো হয়েছি কি না মনে পরছে না। বর্তমান ধর্মনিরপেক্ষ সরকার খুব ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছে, ঘুরে ফিরে বারে বারে যদি ক্ষমতায় আসতে হয় তবে দেশে ধর্মনিরপেক্ষতার শক্ত ভীত গড়ে তুলতে হবে। আর এ জন্য এমন কিছু অনুষ্ঠানকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে যা জনতাকে দিশেহারা হয়ে ঘরের বাইরে ছুটে আসতেই হবে। যান্ত্রিক এ পৃথিবীতে অভাব আর অজ্ঞতার মাঝে এতটুকু বিনোদনের জন্য সাধারণ মানুষের মন ব্যাকুল হয়ে থাকে। বর্ষবরণ, বসন্ত উৎসব, একুশে ফেব্রুয়ারী এসব কিছুর মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে আকৃষ্ট করতে তাই সরকারের ব্যাপক পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। জনপ্রিয় শিল্পীদের দিয়ে সাজানো জমকালো এসব অনুষ্ঠান তাই ক্ষণিকের জন্য হলেও হারিয়ে যেতে উৎসাহিত করছে।
বাবা আওয়ামী বুদ্ধীজীবী। শহরের সরকারী বড় অনুষ্ঠানে তার সরব বিচরণ। এবারো বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে আহ্বায়ক কমিটিতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ আসন দখল করে আছেন। জানালেন নানান আয়োজনের কথা। জানালেন, মঙ্গলশোভাযাত্রা, হলি খেলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ নানান আয়োজনের কথা। বর্ষবরণে মঙ্গল শোভাযাত্রা বেশ কিছু বছর ধরে ঢাকায় ঘটাকরে উৎযাপন করা হয়। চাকুরীর ক্ষেত্রে মরুময় বাংলাদেশে ভালো কিছু বিষয়ে লেখাপড়া না করলে ভালো চাকুরী জোটানো দায়, সেখানে চারুকলায় পড়ুয়াদের জন্য কিছু পত্রপত্রিকা আর ছাপাখানার চাকুরী ছাড়া খুব বেশী সুবিধা পাওয়া যায় না। তাই বর্ষবরণ আর একুশে ফেব্রুয়ারীতে এককালীন কিছু পয়সা কামিয়ে নেয়ার জন্য এমন বর্ণাঢ্য আয়োজন করা হয় বলে অনেকে মনে করেন। তবে সে যাই হোক, বর্ষবরণে মঙ্গল শোভাযাত্রা এখন অবশ্যম্ভাবী বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। এতদিন যে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুধু ঢাকাতেই সীমাবদ্ধ ছিল এবার দেখলাম গ্রামগঞ্জ সর্বত্রই মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হয়েছে।
পহেলা বৈশাখ নিয়ে আগেও অভিযোগ ছিল যে সার্বজনীন উৎসবের নামে পৌত্তলিকতাকে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে বাংলাদেশে। তবে অনেকেই এমন কথাকে গুরুত্ব দেন নি, ভেবেছেন এগুলো নিছক মৌলবাদীদের উদ্ভাবন। কিন্তু এবার এমন কিছু আচার অনুষ্ঠান বর্ষবরণে যুক্ত করা হয়েছে যে ওগুলোকে সার্বজনীন বলার কোন সুযোগই আর থাকছে না। আমার এলাকায় এবার বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে হলি খেলাকে যুক্ত করা হয়েছে যা ইতিহাসে এই প্রথম। হলি খেলা পরিপূর্ণভাবেই হিন্দুধর্মীয় উৎসব এ ব্যাপারে কারো দ্বিমত থাকার কথা নয়। হিন্দু সম্প্রদায়ের বসন্তকালীন উৎসব হলি খেলাই পশ্চিমবঙ্গে দোলাযাত্রা কিংবা বসন্ত উৎসব নামে পরিচিত। তাহলে একবার ভাবুন, সার্বজনীন নাম দিয়ে বিশেষ একটি ধর্মের আচার অনুষ্ঠান, পুজাকে মুসলমানদের উপর চাপিয়ে দেয়ার অর্থ কি?
সব এলাকায়ই যে একই ধরণের উৎসব হয়েছে তা নয়। একটি বিভাগীয় শহরে রাখিবন্ধন দিয়ে বর্ষবরণ শুরু করা হয়েছে। অনুষ্ঠানসূচীর শুরুতে রাখিবন্ধন, এরপরে পান্তাইলিশ ভোজন, তারপরে নৃত্যানুষ্ঠান এবং শেষে কনসার্ট, এই হলো প্রভাতী অধিবেশন। যারা ন্যূনতম ধর্মীয় জ্ঞানটুকু রাখেন তারা জানেন রাখিবন্ধন হিন্দু এবং শিখদের অনুষ্ঠান যা মূলত ভারতের উত্তর প্রদেশে বেশী প্রচলিত। তাহলে যে অনুষ্ঠানটি পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতিও নয় যারা বাংলা ভাষায় কথা বলেন, বরং উত্তর প্রদেশের হিন্দুধর্মীয় অনুষ্ঠান, তাকে কিসের স্বার্থে বাংলা সংস্কৃতিতে অনুপ্রবেশ ঘটানো হচ্ছে?
বছরের শুরুতে কেন্দ্রীয় কচিকাঁচার মেলা প্রাঙ্গণে ভাইফোঁটা ও রাখিবন্ধন উত্সব অনুষ্ঠিত হয়ে গেল । ভাইফোঁটা ও রাখিবন্ধন উত্সব উদযাপন জাতীয় পর্ষদ আয়োজিত এ অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট ব্যাংকার খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ যাতে প্রধান অতিথি ছিলেন কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। এ দ্বারা স্পষ্টই বুঝা যায় যে সুকৌশলে ধীরে ধীরে হিন্দু ধর্মীয় রীতি নীতি, পুজো-পার্বনকে বাঙ্গালী সংস্কৃতির নামে এদেশের সাধারণ মানুষকে গেলানো হচ্ছে। কয়েক বছর পরেই হয়তো এ দেশের বাম ও রামপন্থী বুদ্ধিজীবীরা টক শোতে শ্রদ্ধায় গদগদ হয়ে বলবেন রাখিবন্ধন ও হলি খেলা যুগ যুগ ধরে চলে আসা বাঙ্গালী সংস্কৃতির অংশ। এভাবেই দেশের সাধারণ মুসলমানদের বোকা বানানো হচ্ছে। মূলত এক ঢিলে দুই পাখি মারাই সরকারের উদ্দেশ্য। ইসলামের মৌলিক আকিদা সম্পর্কে অজ্ঞ মুসলমানদের এভাবে বিভ্রান্ত করে ধীরে ধীরে ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হচ্ছে। যে সকল মুসলমান মাঝে মধ্যে জুমার নামাজে অথবা ঈদের নামাজে শামীল হওয়াকেই মুসলমানিত্বের পরিচয় মনে করেন তারা এ সকল হিন্দু রীতিনীতিকে গ্রহণ করার মধ্যে কোন পাপবোধ অনুভব করে না। ফলে আস্তে আস্তে তারা ইসলামের সীমারেখাকে টপকিয়ে পৌত্তলিকতার স্রোতে অজান্তেই গা ভাসিয়ে দিচ্ছে। অপরদিকে এর মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতাকে জোরদার করা হচ্ছে যা মূলত চটকদার সংজ্ঞার আড়ালেই হিন্দুত্ববাদেরই প্রতিনিধিত্ব করে এবং বর্তমান আওয়ামী সরকারকে ঘুরে ফিরে বারে বারে ক্ষমতায় আসার পথকে মসৃণ করে মাত্র।
কেউ যদি কোন মুসলমানকে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার আহ্বান জানায়, বিশেষ করে বাংলাদেশে তবে সে আহ্বানকারীর কি পরিণতি হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। কিন্তু সেই আহ্বানটাই যদি ভিন্ন ভাবে করা হয় তবে কিন্তু ঐ মুসলমান ব্যক্তি ঠিকই গ্রহণ করছেন। যারা মদ খাওয়াকে অপরাধ মনে করেন, ঘৃণা করেন কিন্তু মদ কেমন সে সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন, তবে তাকে সরবত কিংবা এনার্জি ডিংকসের নামে তা ঠিকই কিন্তু গেলানো যায়। ঠিক তেমনি হিন্দু ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান যা সরাসরি ইসলামী হুকুম আহকামের সরাসরি পরিপন্থী তা ঠিকই বর্তমান সরকার ও তাদের বুদ্ধিজীবীরা বাঙ্গালীয়ানা নামে গ্রহণ করতে বাধ্য করছে। এর মাধ্যমে ধীরে ধীরে মুসলিম সমাজ পৌত্তলিকতার পানেই এগিয়ে চলেছে।
ছোট সময় থেকেই দেখে এসেছি হিন্দু এবং মুসলমানদের সংস্কৃতিতে সুস্পষ্ট একটা পার্থক্য বিদ্যমান ছিল। এমনকি ভাষার ব্যবহার দেখেও চেনা যেত কে মুসলমান আর কে অমুসলিম। তখনকার সময়ে মুসলমানরা পানি পান করতেন, হিন্দুরা করতে জলপান, মুসলমানরা গোশত খেতো হিন্দুরা খেতো মাংস। কিন্ত ধীরে ধীরে মুসলমানরা ঠিকই তাদের অবস্থান থেকে সড়ে এসেছে, তারা এখন পানি পান করছে, মাংস খাচ্ছে, অথচ হিন্দুরা সেই আগের অবস্থানেই অনঢ় দাড়িয়ে আছে। যে হিন্দুরা শত বছর আগে জল পান করতেন আজো তারা জলই পান করছেন, পানি নয়। অথচ আমাদের মন্ত্রীরা বড়াই করে বলে বেড়াচ্ছেন, ভারত ও বাংলাদেশের সংক্তৃতি এক ও অভিন্ন। প্রকৃত কথা এই যে হিন্দু প্রতিনিধিত্বশীল ভারত এবং মুসলিম প্রতিনিধিত্বকারী বাংলাদেশ ধীরে ধীরে একই সাংস্কৃতিক বন্ধনে হারিয়ে যাচ্ছে আর এ ক্ষেত্রে শতভাগ ছাড় দিচ্ছে মুসলমানরাই, হিন্দুরা এক পার্সেন্টও নয়। এ থেকেই বুঝা যায় সংস্কৃতির নামে মুলত মুসলমানদের মুসলমানিত্ব হরণ করাই উদ্দেশ্য ছাড়া আর কিছুই নয়।
আজ পবিত্র জুমার দিন। একটু পরেই মসজিদে যাব। ইমাম সাহেব সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য দোয়া করবেন। আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন, লিবিয়া, কাশ্মীরের মুসলমানদের জন্য মুখস্ত দরদ উথলে পড়বে। কিন্তু নিজের ঘরেই যে আগুন লেগেছে, বাংলাদেশ থেকে যে ইসলামকে বিদায় করে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের নামে পৌত্তলিকতা আগ্রসন চালাচ্ছে, বাঙালী সংস্কৃতির নামে যে ব্রাহ্মণ্যবাদের চাষাবাদ হচ্ছে তা তাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যাবে। আজকের এই পবিত্র দিনে আল্লাহর দরবারে এই মুনাজাত, দূনিয়াপুজারী এই আলেম সমাজের হাত থেকে ইসলামকে মুক্ত করো, আল্লাহর ভয়ে কাঁপে যে হৃদয়, এমন দুঃসাহসী আলেমদের হাতে ইসলামের নেতৃত্ব ফিরিয়ে দাও খোদা। আমীন।
ছিঃ একজন লেখকের মন এত সংকীর্ন হতে পারে? ঃ “মরুময় বাংলাদেশের ভালো কিছু বিষয়ে লেখাপড়া না করলে ভালো চাকুরী জোটানো দায়, সেখানে চারুকলায় পড়ুয়াদের জন্য কিছু পত্রপত্রিকা আর ছাপাখানার চাকুরী ছাড়া খুব বেশী সুবিধা পাওয়া যায় না। তাই বর্ষবরণ আর একুশে ফেব্রুয়ারীতে এককালীন কিছু পয়সা কামিয়ে নেয়ার জন্য এমন বর্ণাঢ্য আয়োজন করা হয় বলে অনেকে মনে করেন। “
[উত্তর দিন]
লেখক যে এখানে চারুকলার চাকরীর বাজার সম্পর্কে অজ্ঞ সেটা উল্লেখ করতেই হয়। আমি চারুকলার ছাত্র না হয়েও বলতে পারি চারুকলার বিষয়টাই উনি বোঝেন না।
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 15th, 2011 at 2:31 অপরাহ্ন
মেনে নিলাম।
[উত্তর দিন]
helal joni (JnU) উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 16th, 2011 at 4:35 পূর্বাহ্ন
100% correct
[উত্তর দিন]
Burbak উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 28th, 2011 at 8:20 পূর্বাহ্ন
Pagole kina bole, Sagole kina khai………….
Sah katha mone rakhte nai
Burbak
[উত্তর দিন]
বাংলাদেশে যেমন মুসলমান আছে তেমনি অন্যান্য ধর্মের মানুষও আছে। আপনার বলা ওই সব হোলি খেলা, রাখি বন্ধনের অনুষ্ঠান যে শুধুমাত্র ওই সব অন্য ধর্মের মানুষদের জন্য না তা কি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন? নাকি তারা বাংলাদেশে থাকে বলে তাদের ধর্মিয় অনুষ্ঠান পালন করতে পাবে না?
বাংলাদেশের তথাকথিত গণতান্ত্রিক সরকার গুলো আরো অনেক ভয়াবহ ক্ষতিকর কাজ করে চলছে দেশ এবং দেশের মানুষের বিরুদ্ধে ওইসব বিষয় নিয়ে লিখতে চেষ্টা করুন। তা না করতে পারলে দয়াকরে মানুষের অক্ষতিরক উৎসবের মধ্যে ধর্মের পচা উছিলা টেনে মানুষে মানুষে বিভেদ তৈরী করার অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকুন।
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 16th, 2011 at 6:18 পূর্বাহ্ন
হোলি খেলা এবং রাখিবন্ধন দুটোই এ অনুষ্ঠানে মুসলমানরাই পালন করেছে, নেতৃত্বেও ছিল মুসলমানরা।
শুধুমাত্র হিন্দুদের অনুষ্ঠান যদি হতো তবে যে কোন পুঁজোই মেনে নেয়া যেত, কিন্তু অনুষ্ঠানগুলো হচ্ছে সার্বজনীন নাম দিয়ে, সব ধর্মের, সব মতের তথা সকল বাঙালিদের নিয়ে। একজন মুসলমানকে অবশ্যই তার ঈমান ও আকিদার সাথে সাংঘর্ষিক যে কোন বিষয়কে অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে। যে অনুষ্ঠানগুলো সরাসরি ভিন্ন ধর্মের তা পালন করলে মুসলমানিত্বই তো থাকার কথা নয়।
একজন মুসলমানের কাছে তার ঈমান ধংসের চেয়ে বড় কোন ক্ষতির কিছু নেই। ঈমান না থাকলে যে কোন অপরাধই মুসলমান করতে পারে, ন্যায় অন্যায় তার কাছে তখন ঠুনকো হয়ে যায়। তাই রাষ্ট্রের যে কোন বড় ক্ষতির চেয়ে মুসলিমদের কাছে তাদের ঈমান আকিদা সংরক্ষণ সবচেয়ে জরুরী।
[উত্তর দিন]
BD people needs to know themselves very well first, then we can talk about religion. When boys are teasing the girls in such program, nobody cares about who is muslim or who is hindu, isnt it? And are not muslim people beware about their religion? They will choke the other religion’s things, then this is the failure of muslim religion that it cant prevent the muslim to do so. And another thing. Broad your heart. You wrote ‘Imam saheb will pray for all muslim’ !!! But all other religion except ISlam pray for ‘all the life, all the object for the peace on the world’ !!! Mr. Shahriar, think before you wrote on such things. Dont behave like a bugger.
[উত্তর দিন]
Mordor উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 16th, 2011 at 7:06 অপরাহ্ন
“. . .then this is the failure of muslim religion that it cant prevent the muslim to do so. ”
Sagar, mind your language. . .non senses like you can say things because we are muslim. If it was said against you, I wonder what should idiots like you do. . .
[উত্তর দিন]
Mr.Shahriar: all you replied was nothing but only shit of your angryness. You dint give any reply/logic against my comment. I am pointing you another thing, ans me. ‘Are you really a Muslim person by believe, by work, by your manner, by your culture’?? Think 100 times before you answer this question. Otherwise I will beat you up on your ass. (bhai, kichu mone koiren na. onner somalochona korar age nijer dike aktu takayen, aktu chinta koiren. amra bd ppl onner somalochona valo pari but keu nijer ta dekhi na. aktu matha thanda kore chinta koiren.)
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 22nd, 2011 at 6:50 অপরাহ্ন
আমি কোন উত্তর দেই নি, আপনার মতোই কোন পাঠকের জবাব ওটি।
আমি মুসলমান এবং আল্লাহ নির্দেশিত হুকুম আহকাম যথাযথভাবে মেনে চলায় সচেষ্ট। যাবতীয় কবীরাহ গুণাহ থেকে আজো নিরাপদ দূরত্বে আছি, মৌলিক ইবাদতগুলো পালন পরি, হালাল হারামকে বেছে চলি এবং ইসলামের মৌলিক বিধিবিধানের ব্যাপারে আপোষহীন।
[উত্তর দিন]
Bangali musolmanra nijar dormer jonno somey deta parena kinto porodormer jonno somey deta pare,bangalider lojja kora uccit jara Indian uttsob K onnusoron kore.
[উত্তর দিন]
keno bangladesh jekane manus manus k kete tukru tuku korte pare kuno uccit bicar hoy na sakane ato uttsober proujon ke.
[উত্তর দিন]
Sahrear hote pare tume gay jubok sa jonno a romok onnustanke support koro.bangli manus ke paggol je tader k cinar jonno tader onnustan korte hobe.Tobe ame sob bangli musalmander kota bolcina sudu kicu manusar kota bolci.
[উত্তর দিন]
I like my country and i also like islam.I want to say the people of bangladesh that pease the day of pohela boishak do pray for Bangladesh read quaran give some money pore to pore people.
[উত্তর দিন]
@shahriar, that was excellent of u. Apni likhchen ‘Bharoter uttorbonger utsob rakhi…’ Hahahaha… BD er opor nam bongo. Tai bd er uttorbongo ache… Bharot er khetre hbe uttor bharot.
Shilper bichar ki tk diye kora jay? Charukolay jara pore tara shilpi. Apni chakri diye shilper hisab korben? Apnar ai charukola bisoyok montobbotao bharoter uttorbonger moto naki???
Vai, ai Hindu napak ritiniti jate bangalider modhye na dhuke tai apnar boro vai beradar ra 2001 sale romnay bomb marchilo… Lav hoy nai…
Ai niye Amini chachar moto hortal o dakte paren. Tarpore abr apnara quran niyeo michile jaben… Insallah successful hoben…
Ami aktu bharoter uttorbonge jabo tai biday. Shuvo noboborso. Joy hok hajar bochorer bangali songskritir…
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 17th, 2011 at 7:39 পূর্বাহ্ন
দুঃখিত, উত্তরপ্রদেশের স্থলে উত্তর বঙ্গ লিখে ফেলেছি। সংশোধন করা হলো।
[উত্তর দিন]
bisoi ta asolai cintar.amader ucit asob bisoi nia kotha bola but asob bisoi nia kotha bolta gala moulobadi khatab pata hoba.tai socaton hoa chara upai nai.amaderka amader culture and rlgion somporka sochaton hota hoba
[উত্তর দিন]
Ahsan ami tumar sate akmot.
[উত্তর দিন]
Shahriar, ami kintu amar q’r kono ans akhono pelam na. tar mane ami dhore nicchi apnar kache asob kotha positive kono ans nai. so, onnoke kichu bolar age nijer dik ta always vebe dekhben. Criticize yourself first.
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 22nd, 2011 at 6:53 অপরাহ্ন
আমার দোষগুণ সম্পর্কে আমি ওয়াকিবহাল। যারা আমাকে জানে এখন পর্যন্ত তারা আমাকে একজন ভালো মুসলমান হিসেবেই জানে। এরপরও আমার পরিচিত জনেরা আমাকে আমার দোষ ধরিয়ে দিলে তা সংশোধনে যথাযথ চেষ্টাও করি।
ব্যস্ততার কারনে পুরনো লেখাগুলো আর দেখা হয় না এবং অনেকের মন্তব্যের উত্তরও দেয়া সম্ভব হয় না, এজন্য সকল পাঠকের কাছেই আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।
[উত্তর দিন]
jamate des ta cheye gase…tor moto tokder jonno aj deshe ai obostha…
[উত্তর দিন]
মারদিয়া উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 28th, 2011 at 5:49 অপরাহ্ন
আপনি তাহলে স্বীকার করে নিচ্ছেন যে জামাত ছাড়া আর কেউ মুসলমান না?
এতো সংকীর্ণ চিন্তা করেন কেন? আপনি লেখকের সাথে একমত না হলে কারণটা বলেন!
[উত্তর দিন]
This is the most disgraceful and disgusting article I have ever read.
The sentiment this article has conveyed is preventing Bangladesh to go forward as a nation.
Pakistani Rajakars wanted to take away our Language,
now morons like this writer want to take away our culture and make us a backward country like Pakistan.
Only way we can move forward is by fighting these fanatics, or else, Bangladesh will become a terrorist state like Pakistan.
These traitors and betrayers not only wants to suppress Bengali culture, they want to repress art, music and our traditions. ( His abominable reference to Charu kola is obstrusive of that)
The writer, by writing this detestable article has not only denigrated our heritage and culture, but also embarrassed our entire nation.
eishob rajakar ar gaddarder birudhe protirod goretulte hobe noile amra amader sonar bangla ke gore tulte parbo na.
Bangladesh egie cholo!!
[উত্তর দিন]
মুসলমান নামধারী ব্যক্তিগুলো তাদের ইসলামী ইতিহাস ঐতিহ্য পড়ে না, জানেও না, ফলে সালাউদ্দিন আইয়ুবীর ভবিষ্যৎ বাণী সত্য হচ্ছে— ” ভবিষ্যতের মুসলমান শুধু নামে থাকবে আর তাদের চিন্তা, কথা, কাজ সব ই হবে ইহুদী, খ্রিষ্টান, ও নাস্তিক কাফের দের মত”
[উত্তর দিন]