প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় গত নির্বাচনের পূর্বে বাংলাদেশে আশংকাজনক হারে ইসলামের উত্থানে শংকা প্রকাশ করে হার্ভার্ড ইন্টারন্যাশন্যাল রিভিউ পত্রিকায় Stemming the Rise of Islamic Extremism in Bangladesh নামে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছিলেন। নিবন্ধে বিগত চার দলীয় জোট সরকারের আমলে বাংলাদেশে ৫০০% বোরকা বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় উদ্বিগ্ন হয়ে পরেন। এছাড়া তিনি সেনাবাহিনীর মাঝেও ইসলামী মূল্যবোধ বৃদ্ধিতে সতকর্তামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার বিশেষ করে ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যাতে সেনাবাহিনীতে রিক্রুট না করা হয় সে ব্যাপারে প্রেসক্রিপশন দিয়েছিলেন।
বাংলাদেশে ইসলামের অগ্রযাত্রা দেশী বিদেশী অনেকের কাছেই সুখকর ছিল না। যে কারনে এ দেশে ইসলামের বড় ধরণের সাফল্য অর্জনে কিংবা ইসলামপন্থীদের সরকার গঠনের পথে বাধা সৃষ্টি করতে কালক্ষেপন করা তাদের জন্য বিপদজনক ছিল। বাংলাদেশের ইসলামী মূল্যবোধের অগ্রযাত্রার পথ রুদ্ধ করতে উপযুক্ত রাজনৈতিক দল হিসেবে তারা আওয়ামী লীগকেই বরাবর পছন্দ করেছে, বিশেষ করে আওয়ামী লীগের রয়েছে ব্যাপক গণভিত্তি এবং ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলনের বিরুদ্ধে তাদের রয়েছে সুস্পষ্ট কর্মসূচী।
বিগত নির্বাচনের পূর্বে জামায়াতকে ঘায়েল করার জন্য যুদ্ধাপরাধী ইস্যুটিকে গুরুত্ব দেয়া হয় যদিও নির্বাচনী ফলাফলে জামায়াতের অবস্থান আরো জোড়ালো হয়েছে বলেই মনে হয়। নির্বাচনে জামায়াত আসন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বড় ধরণের বিপর্যয়ে পরলেও ভোটের ক্ষেত্রে তাদের সুস্পষ্ট অগ্রগতি পরিলক্ষিত হয়। তাই আওয়ামী লীগের কাছে এটি পরিস্কার যে স্বাভাবিকভাবে জামায়াতে ইসলামী যদি রাজনৈতিক কর্মসূচী পালনের সুযোগ পায় এবং আওয়ামী লীগ এবং তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপির নেতাকর্মীরা যদি হত্যা, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ, নারী পাচার, চোরাচালানী, মাদক ব্যবসা ইত্যাদি চালাতেই থাকে তাহলে সাধারণ মানুষের জন্য জামায়াতে ইসলামীর ছায়ায় জড়ো হওয়া ছাড়া কোন বিকল্প থাকবে না। তাই যে সকল প্রতিষ্ঠানগুলো জামায়াতে ইসলামীর সাপোর্টার তৈরীতে সহায়ক বলে আওয়ামী লীগ মনে করছে সেসব প্রতিষ্ঠান গুলোর বিরুদ্ধে চলছে নানাবিধ ষড়যন্ত্র।
বাংলাদেশে সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ও ইসলামী মূল্যবোধ লালনে সেনাবাহিনীর বিশেষ অবদান রয়েছে। তাই আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরই সেনাবাহিনীকে সতর্ক করতে পিলখানায় বিডিআর হত্যাযজ্ঞের মতো লোমহর্ষক ঘটনায় মদদ জুগিয়েছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। বিশেষ করে সেনাবাহিনীর এমন কিছু চৌকষ অফিসার সেদিন নিহত হয়েছিলেন যাদের কর্মদক্ষতা ও দেশপ্রেম ছিল প্রশ্নাতীত। বিডিআর হত্যাযজ্ঞের পর থেকেই বাংলাদেশের বর্ডার রয়েছে অরক্ষিত, এক বছরে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়েছেন ৯৬ জন, বছরের শুরুতেই আড়াই মাসে বিএসএফের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন ১৯ জন বাংলাদেশি ।
বাংলাদেশে ইসলামের পুনরুদ্ধারে আদর্শভিত্তিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলো বড় ধরণের ভূমিকা রাখছে বলে আওয়ামী লীগ মনে করে। এ কারণে শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ইসলামী মূল্যবোধ দূরীকরণে তারা সচেষ্ট। মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থাকে দূর্বল করতে প্রতিনিয়ত মাদারাগুলোকে জঙ্গীবাদের সুতিকাগার হিসেবে চিহ্নিত করার অপপ্রয়াস চলছে। মাদরাসা শিক্ষা নিতে যাতে জনগণ অনুৎসাহিত হন সেজন্য মাদরাসা শিক্ষিত ছাত্রদের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে বাধা দেয়া হচ্ছে, বাধা দেয়া হচ্ছে চাকুরীর ক্ষেত্রেও। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার মাদরাসা ছাত্রদের ক্রমশ কোনঠাসা করে ছাত্রসমাজকে ইসলামী শিক্ষা নেয়ার ক্ষেত্রে সুকৌশলে প্রতিবন্ধকতার দেয়াল তুলে দেয়া হচ্ছে।
তৃতীয় বৃহত্তম সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশে শরীয়াহ আইন কখনো চালু হয় নি। তবুও এ দেশের মানুষ ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী হওয়ায় যুগ যুগ ধরে পর্দার বিধানকে মেনে চলছে। বিশেষ করে সামাজিক অবক্ষয় এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মদদপুষ্ট বখাটে যুবকদের অত্যাচারে অতিষ্ট ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষ বোরখাকেই ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। সমাজে যেখানেই ভয়, সেখানেই নারীরা আশ্রয় নেন বোরখার আড়ালে। ইদানিং ইভটিজিংএর শিকার হয়ে অকালে মৃত্যুকে বরণ করেছে অনেক নারী, অথচ কি আশ্চয় যে এসব নারীদের মাঝে বোরখায় অভ্যস্ত ছিলেন না কেউ। বোরখায় অভ্যস্ত নারীদের উপর এসিড সন্ত্রাসের খবর আমাদের চোখে পড়ে না, কিছুটা সম্মান, কিছুটা সমীহের চোখেই দেখে বখাটেরা বোরখা পড়া নারীদের। সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো নতুন প্রজন্মের নারীদের মাঝে হিজাব ব্যবহারের আগ্রহ বিস্ময়করভাবে বেড়ে চলেছে। আওয়ামী লীগ এবং সমমনা দলগুলো এটিকে তাদের জন্য অশনি সংকেত হিসেবেই দেখছে এবং তারা একে জামায়াতে ইসলামীর সাফল্য হিসেবেই চিহ্নিত করছে।
বাংলাদেশে ইসলামী আন্দোলনের অগ্রগতিতে নারীদের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। নারীরা সাধারণত কোন প্রকাশ্য সভা-সমাবেশ না করেও প্রতিনিয়ত তারা সাধারণ নারীদের মাঝে ইসলামী মূল্যবোধ তৈরীতে অবিশ্বাস্য ভূমিকা রাখছেন। এ কারণে আওয়ামী লীগ ইসলামের অগ্রযাত্রা প্রতিরোধে নারীদেরকেই তাদের টার্গেটে পরিণত করেছে। নারী স্বাধীনতা কিংবা নারী অধিকারের মতো চমকপ্রদ কথামালা নারীদের মাঝে এখন আর তেমন প্রভাব ফেলছে না বরং নারী স্বাধীনতার নামে নারী দেহ সৌষ্ঠবকেই যে কেবল ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে ব্যবহার করা হয় তা যারা নিয়মিত বিজ্ঞাপন দেখেন তাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। যে সব প্রতিষ্ঠান নারীদেরকে চাকুরীর ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিচ্ছে তারা মূলত নারীকে টোপ হিসেবেই ব্যবহার করে। দু’য়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক-বীমা, কিংবা বায়িং হাউজে নারীদের শুধুমাত্র খদ্দের ধরার ফাঁদ হিসেবেই ব্যবহার করা হয়।
নারী মুক্তি আন্দোলনের সাথে বহুজাতিক কোম্পানীদের সম্পর্ক রয়েছে। নারী মুক্তির জিকির যত জোড়ালো হবে, নারীলোভী পুরুষদের সামনে তাদের সাজাতে ততবেশী প্রসাধনী, অপ্রয়োজনীয় কাপড়-চোপড়, মাত্রাতিরিক্ত বিলাস সামগ্রীর বাজার তত সম্প্রাসারিত হয়। নারীরা যত উন্মোচিত করে তাদের সৌন্দর্য, তার বহুগুণ বেশী ব্যবসায়িক সাফল্য আসে কোম্পানীগুলোর ব্যালেন্সশীটে। কিন্তু নারীরা যদি তাদের তথাকথিত স্বাধীনতা থেকে মুখ ফেরায়, তারা যদি পুরুষের সাথে প্রতিদ্বন্দিতার পরিবর্তে আদর্শ পরিবার ও সুশিক্ষিত ভবিষ্যত প্রজন্ম গড়ার দিকে মনোযোগী হয় তাহলে স্পষ্টত এদের উপর রাগ না করার কোন কারণ থাকতে পারে না।
ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ থেকে হিজাবকে চীরতরে বিলুপ্ত করার যাবতীয় আয়োজন সম্পন্ন করা শুরু হয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে হিজাব নিষিদ্ধ করা হয়েছে, নার্সদের নিকাব পড়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে। কালিয়াকৈরে বোরকা পরার অপরাধে পেটানো হয়েছে স্কুল ছাত্রীকে, বন্ধ হয়ে গেছে তার স্কুলে যাওয়া। পিরোজপুরে বোরখা পড়া তিনছাত্রীকে গ্রেফতার করে চালানো হয় নির্যাতন। নেকাব খুলে পর্দানশীল মেয়েগুলোর ছবিতুলে দেয়া হয় বখাটেদের হাতে, দেয়ালে দেয়ালে সাটা হয় নিরীহ পর্দানশীল মেয়েদের ছবিযুক্ত পোস্টার। যৌন নির্যাতন প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন অফিসে নীতিমালা প্রণয়নের জন্য বলছে আদালত আবার হিজাব পড়তে বাধ্য না করার জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে আদালতের পক্ষ থেকে, অথচ হিজাব পড়তে কোন অফিস আদালতেই বাধ্য করার কোন খবর নেই। পার্কে আপত্তিকরভাবে চলাচলকারী মেয়েদের গ্রেফতার করায় এক পুলিশ অফিসারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে, বলা হচ্ছে বোরখা না পড়ে চলাচল করায় তিনি তাদের গ্রেফতার করেছিলেন। সেবারও আদালত হিজাব নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে।
বাংলাদেশও কি তবে বোরখা নিষিদ্ধ করার পথেই এগোচ্ছে? নিষিদ্ধ হয়ে যাবে কি পর্দাপ্রথা? যে মায়েরা বোরখা ছাড়া দু’কদম চলে না রাস্তায়, তাদের শরীর থেকে বোরখা খুলে নেয়ার আয়োজনে মেতেছে সরকার। কিন্তু কেন? প্রতিনিয়ত দেশে বোরকা পড়া নারীদের সংখ্যা বাড়ছে। বোরখা তো কেবল জামায়াতে ইসলামীর সম্পত্তি নয়, জামাত শিবির পরিবারের নারীরাই শুধু বোরখা পড়ে তা তো নয়, বোরখা পড়ে অভ্যস্ত বাংলাদেশের অধিকাংশ মায়েরা। বোরখা পড়ে তারা নিশ্চিন্ত, রাস্তা ঘাটে ওত পেতে থাকা মানুষরূপী হিংস্র জানোয়ারগুলো আর যাই হোক বোরখা পড়া নারীদের ওপর সাধারণত ঝাপিয়ে পড়ে না। দিন দিন যেখানে যৌন নিপীড়ন বেড়েই চলেছে, যেখানে শিশুরাও রেহাই পায় না নরপিশাচদের হাত থেকে সেখানে যদি নারীরা স্বউদ্যোগে বোরখা পড়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চায় তবে তাতে সরকার বাধা দিতে কেন এত তৎপর।
ইতোমধ্যেই ষড়যন্ত্রের জাল অনেক বিস্তৃত হয়েছে। পাশ্চাত্য বিশ্বের অনেক দেশেই মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ছে বিকৃত যৌনাচার। অনেক দেশেই সমকামিতাকে বৈধতা দেয়া হয়েছে, ভারতের দিল্লী হাইকোর্ট সমকামিতাকে বৈধতা দিয়ে রায় দিয়েছে। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে সমকামিতার পক্ষে জনমত গঠনে কাজ শুরু করেছে ভারতপন্থী পত্রিকা দৈনিক জনকন্ঠ। বাংলাদেশে সমকামিতাকে বৈধ করতে এক কোটি লোকের উপর চাপানো হয়েছে সমকামীর লেবেল। এক কোটি মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকির ধুয়ো তুলে তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে বৈধতা দানের প্রস্তুতি নিয়েছে। ইতোমধ্যেই সমকামীতা প্রতিষ্ঠার রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ হিসেবে গ্লোবাল ফান্ড থেকে ৫৬০ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ভারতের নতজানু আওয়ামী সরকার পশ্চিমা ঢঙ্গে বাংলাদেশকে সাজাতে এবং ভারতকে খুশী করতে যে তারা সমকামিতাকে বৈধ করতে পিছপা হবে না তা স্পষ্টই বুঝা যাচ্ছে।
বিশ্বব্যাপী ইসলামের শত্রু হিসেবে ইসরাইল কুখ্যাতি অর্জন করেছে। জোড় করে ওরা দখল করে রেখেছে মুসলমানদের প্রথম কেবলা মসজিদুল আকসা। পুরো মধ্যপ্রাচ্যকে নরক বানিয়ে রেখেছে ওরা। বাংলাদেশে ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলনগুলোকে স্তব্ধ করতে ইতোমধ্যেই হয়তো ইসরাইলী গোয়েন্দা সংস্থা মোশাদের পরামর্শ নিয়েছে আওয়ামী লীগ। ভারতের সাথে ইসরাইলের রয়েছে সুদৃঢ় কুটনৈতিক বন্ধুত্ব। আওয়ামী লীগ সে ভারতেরই সেবাদাস। ধারণা করা যায় যে ভারত থেকে ইতোমধ্যেই ইসরাইলের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক তৈরীতে বাংলাদেশকে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পাসপোর্ট ইসরাইল ভ্রমনের নিষেধাজ্ঞা বাণী রয়েছে, অথচ ইদানিং মন্ত্রী ও কুটনীতিকদের পাসপোর্ট থেকে এ সতর্কবাণী বাতিল করা হয়েছে, সবুজ পাসপোর্ট থেকেও বাদ দেয়ার পরিকল্পনা চলছে। ইসরাইল বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দিয়েছিল এ দাবী তুলে মুক্তিযুদ্ধের মতো স্পর্শকাতর বিষয়টিকে ব্যবহার করে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দানের জন্য লবিং শুরু হয়েছে। অথচ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েই প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ ইসরাইলী স্বীকৃতি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
এবার বাংলাদেশে জঙ্গীবাদের ধুয়ো তুলে, যুদ্ধাপরাধীদের নিশ্চিহ্ন করার কথা বলে, বোরখার আড়ালে অস্ত্র ও বিষ্ফোরক বহনের অযুহাতে যদি বাংলাদেশ থেকে হিজাবকে নিষিদ্ধ করা হয়, যদি নারী স্বাধীনতার নামে কেড়ে নেয়া হয় নারীদের মর্যাদা রক্ষাকবজ নেকাব, যদি ভারতের আদালতের মতো বাংলাদেশের আদালতের আওয়ামী দলীয় বিচারপতিগণ মানবাধিকারের ধুয়ো তুলে কিংবা এইডস প্রতিরোধের নামে সমকামিতাকে বৈধ করে দেন, যদি আওয়ামী লীগের প্রভূরাষ্ট্র ভারতের নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধের মতো স্পর্শকারত বিষয়কে পূঁজি করে ইসলাম ও মানবতার শত্রু ইসরাইলকে স্বীকৃতি দিয়ে অপরাধের আর চরিত্রহীনতার স্বর্গরাজ্যে পরিণত করা হয় বাংলাদেশকে, তবে সেদিন আসার পূর্বেই ইসলাম বিদ্বেষী আওয়ামী অপশক্তির বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তোলা ধর্মপ্রাণ মুসলমানের প্রধান দায়িত্ব নয় কি?
বাংলাদেশের ভবিষ্যত খুব ভালো হবে বলে মনে হচ্ছে না। শকুনের হিংস্র ছোবল এদেশের উপর ভর করেছে।
লেখককে পরামর্শ: “পর্দাপ্রথা” শব্দ ব্যবহার না করে “পর্দাবিধান” ব্যবহার করা যেতে পারে।
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 9th, 2010 at 8:02 অপরাহ্ন
ধন্যবাদ। সংশোধন করলাম।
[উত্তর দিন]
আপনাকে ‘কিছু করার’ জন্য কেউ ঠিকা দিয়েছিলো নাকি?
আর নয়া দিগন্ত, সংগ্রামের লিংক নিয়ে এসছেন চাপাবাজি করতে?
সেকুলার এই দেশে উজবুকের মতো সৌদি কালচার চাপানোর দুঃসাহস এতোদিন দেখানো হয়তো গিয়েছে বিন্পি/জামাতের দুষ্টচক্রের কারনে, তবে সমস্যাগুলির জড় সবাই উপলব্ধি করছে।
ইউরোপের অনেকগুলি দেশ ধীরে ধীরে হিজাব নামের এই প্রাগৈতিহাসিক আচরন, নারীদের দমন ও অত্যাচার নিষিদ্ধ করতে অগ্রসরমান।
সেখানে এধরনের মায়াকান্না আমরা হয়তো শুনতে পারি, তবে তার সাথে বনে শেয়ালের হুক্কাহুয়ার মিল দেখা ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই।
শিক্ষিত হৌন, মানুষ হৌন, ছৌদি-বিলাস বর্জন করুন।
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 9th, 2010 at 8:17 অপরাহ্ন
রেফারেন্সে যদি যুক্তি থাকে তবে কোথা থেকে তা নেয়া হলো তা বিবেচ্য মনে করি না।
আমি পশ্চিম ঘেষা, তবে তা কাবা পর্যন্ত, তারচেয়ে বেশী পশ্চিমপ্রীতির কোন প্রয়োজন দেখি না। যে পশ্চিমা দেশগুলো আধুনিকতার নামে টেনে নিতে চায় কয়েক হাজার বছর পূর্বের লুত (আঃ) যুগে, অবাধ যৌনতার যুগে, সমকামিতার যুগে, তবে সে আধুনিকতার নামে ইতরামির মাঝে কিছুতেই ফিরে যাব না।
হ্যা, আমি শিক্ষিত হতে চাই, তবে তা ততটুকুই যতটুকু আমাকে একজন সত্যিকারের মানুষ করে। এমন শিক্ষা চাই না যা আমাকে পশুদের স্তরে নামিয়ে নেবে।
নিজেকে আমি মুসলমান জেনে এসেছি, এবং আমৃত্যু মুসলমান হিসেবেই বেঁচে থাকতে চাই। মুসলমানের সৌদিপ্রীতিই (কাবা) থাকে, ভ্যাটিক্যানপ্রীতি নয়।
[উত্তর দিন]
আরিফুর রহমান উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 10th, 2010 at 3:41 পূর্বাহ্ন
কাবা মধ্যপ্রাচ্যে, আমাদের তুলনায় পশ্চিমে হতে পারে, তবে একে জোর করে প্রচলিতার্থে ‘পশ্চিমা’ বলাটা খাঁটি মুসলিম আচরন হয়ে গেলো। অন্যথাও আশা করিনাই।
মুসলিমদের আরো কিছু আচরনও বেশ বেকুব বেকুব, এই যেমন যৌনতার ‘অ-বাধ’তা বিষয়টাকে এমনভাবে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখায়, ভাবখানা এমন পুরো দুনিয়াময় রাস্তাঘাটবাজারমসজিদ সব বুঝি ভেসে যাচ্ছে নারীর সুধা আর পুরুষের বীর্যে, অবশ্য ঢাক ঢাক গুড়গুড় কালচার যারা আরোপ করতে ইচ্ছুক দুনিয়াবাসীর ওপর, তারা বিপরীত তিলকে তাল বানিয়ে দেখাতেই চাইবে, স্বাভাবিক বুদ্ধিতে সে ভড়ং সবাই ধরে ফেলতে পারে।
ছৌদি ড়িয়ালে নাকি আজকাল বিশেষজ্ঞ মেলে, ম্যালা… এদের কাজই নাকি সভ্যতার চিনির শিরায় ডুবিয়ে মধ্যপ্রাচ্যীয় বর্বরতা গেলানো, তাদের পরিচয়পত্র ঝোলানো চেহারা দেখা না গেলেও… এরকম প্রচুর দেখা যায় ইদানীং যারা, ‘মুসলিম হতে পেরে গর্ভিত’ ভোদ করে, তাও আবার প্রকাশ্যে!
এদের অবশ্য আমরা দোষ দিতে পারি না, শৈশবে তাদের ‘জানানো’ হয়েছে, যে তারা মুসলমান… আর তাই সারা জীবনের তরে আর সেই গন্ডির বাইরে বেরোতে পারে না এরা, পরকাল নামক অদ্ভুতুড়ে বস্তুটার লালসায় এরা নিজেদের জীবন তো অপচয় করেই, আবার সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ যখন বর্বরতা নিষিদ্ধ করতে উদ্যোগী হয়, এরা এসে গেলো গেলো মায়াকান্না জুড়ে দেয়।
ভাগ্যিস শিয়াল নিধন নিষিদ্ধ, নয়তো বন্দুক হাতে কবেই নেমে পড়তুম।
[উত্তর দিন]
Nasir uddin উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 10th, 2010 at 11:58 পূর্বাহ্ন
ধন্যবাদ আরিফ ভাই, ধন্যবাদ আপনার আম্মা আব্বাকে অবশ্যই তারা মুসলিম তাই না! না হলে আপনার নাম আরিফুর রহমান না হেয় শ্রীকৃষ্ণ, মাইকেল অথবা ডেভীল এ রুকুম কিছু নাম হতো। জানিনা আপিন বর্তমানে কোন ধর্মে আছেন। তবে এটুকু জানা আপনার দরকার নারীর মর্যদা একমাত্র ইসলাম দিয়েছে।
[উত্তর দিন]
rezaul উত্তর দিয়েছেন:
মে 25th, 2010 at 12:18 অপরাহ্ন
উহ্হু.. ঝগড়া করছেন কেন? ইসলাম নারীর মর্যদা দিয়ে জনাবের একটু অসুবিধা করেছে বৈকি? জনাব আরিফ সাহেবরা আবার আম্ম টাম্মা বাদ বিচার করতে অভ্যস্ত কি না তাও প্রশ্নবিদ্ধ বৈকি। বারাক হোসেন ওবামার পিসোতো ভাইকিনা.. তাই..। স্বার্থ বড় বালাই।
mushfiq উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 12th, 2010 at 5:24 অপরাহ্ন
নারীর সুধা অার পুরুষের বীরযে রাস্তাঘাট ভেসে অারিফ সাহেবদের নাকে মুখে না লাগা পরযন্ত
বিবেক জাগ্রত হবে বলে মনে হয়না ।
[উত্তর দিন]
মামুনুর রশিদ উত্তর দিয়েছেন:
নভেম্বর 20th, 2010 at 10:48 অপরাহ্ন
সাবাস ভাই মুসফিক। ধন্যবাদ দেয়ার ভাষা পাচ্ছি না। এভাবেই এগিয়ে যান ঐসব মস্তিস্ক বিকৃতদের অসুধ দেয়ার কাজে….
মোস্তাফিজ উত্তর দিয়েছেন:
সেপ্টেম্বর 1st, 2010 at 5:08 অপরাহ্ন
শিয়াল হত্যা নিষিদ্ধ তবে কুকুর হত্যা নয়। আর আরিফেরে মত কুকুরদের হত্যা করার জন্য বাকশালই যথেষ্ট। ৪তলা আর ২তলা থেকে ফেলে দেয়ার ঘটনাগুলো লক্ষ্য করলে বুঝবে।
[উত্তর দিন]
Nazrul উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 14th, 2010 at 4:57 অপরাহ্ন
জনাব, আিরফ
আপনার কথা মানেত পারলামনা, কারণ আপনারা ইেডেন যা কেরেছন তােত োই নামকরা প্রিতষ্ঠানটি তার সুনাম হারাল, এখন হয়েতা ইেডন কে ইডেন কলেজ না বলে ইডেন…লয় বলেত হবে। দোয়া করি আল্লাহ আমাদের সবাইকে জ্ঞান দিক।
[উত্তর দিন]
baikanto উত্তর দিয়েছেন:
মে 18th, 2010 at 11:49 পূর্বাহ্ন
বেশ্যা দের ও নীতি আছে কিন্তু আরিফ দের……. !!!!!!!!!!!!!
[উত্তর দিন]
rezaul উত্তর দিয়েছেন:
মে 25th, 2010 at 12:09 অপরাহ্ন
“শিক্ষিত হৌন, মানুষ হৌন, ছৌদি-বিলাস বর্জন করুন” (ইন্দো মার্কিন বিলাসী হোন)।
– নারীকে একটু ভুলিয়ে রাখতে না পারলে….. সেঞ্চুরী করবেন কি দিয়ে?
[উত্তর দিন]
মুশফিক উত্তর দিয়েছেন:
আগস্ট 21st, 2010 at 7:08 অপরাহ্ন
খুব ভাল বলেছেন, কিন্তু এরা বিরোধী মতামত কে গ্রহন করবে বলে মনে করেন কি?
[উত্তর দিন]
অসাধারণ লেখেছেন শাহরিয়ার ভাই। চালিয়ে যান….
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 9th, 2010 at 8:38 অপরাহ্ন
ধন্যবাদ পাশা ভাই।
সত্যের পথে সাহসী মানুষদের পাশে পেলে ভালো লাগে।
[উত্তর দিন]
Nasir uddin উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 10th, 2010 at 12:07 অপরাহ্ন
শাহরিযার ভাই আমিও আপনার পাশে আছি, সেতে্র পথে আছি এবংকী থাকবো.. …….
[উত্তর দিন]
আপনার লেখা পড়ে বেশ ভালো লাগলো, সত্যের পথে আমাকে আপনার পাশে পাবেন ইনশা-আল্লহ…
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 9th, 2010 at 11:36 অপরাহ্ন
ধন্যবাদ। আল্লাহ আমাদেরকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন। আমীন।
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার ভাই,
অসাধারণ একটা লেখা দিয়েছেন। তবে কিছু ইতর থাকে যারা তাদের ইতরামি বন্ধ হয়ে যাবে দেখে সত্য কে মেনে নিতে চায় না। সত্য কথা শুনলেই ওদের গা জ্বালা করে। সেইরকম একজন আপনার এখানে কমেন্ট করেছে। কে জানেন? আরিফ। বেটাকে দেখেছি সামহয়্যারইন ব্লগেও ইতরামি করতে। এখানেও দেখে বুঝলাম, ঢেকি যেমন স্বর্গে গেলেও ধান ভানে, ইতর সব খানেই ইতরামি করে।
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 10th, 2010 at 12:07 পূর্বাহ্ন
ধন্যবাদ ভাই।
আসলে যারা সত্যকে বুঝতে চায় না, সত্যকে মানতে চায় না, তাদের যত যুক্তিই দেয়া হোক না কেন কোন কিছুই তাদেরকে সঠিক পথের দিশা দিতে পারে না, যদি না আল্লাহ দয়া করেন।
[উত্তর দিন]
মুশফিক উত্তর দিয়েছেন:
আগস্ট 21st, 2010 at 7:09 অপরাহ্ন
সত্যটা কি ভাই? যেটা আপনার ভাল লাগবে? হাহাহা!
[উত্তর দিন]
আমি নিজেও টেনশনে আছি।
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 10th, 2010 at 12:25 পূর্বাহ্ন
আল্লাহ আছেন আমাদের সাথে। তিনি সবকিছুই দেখছেন।
[উত্তর দিন]
পোষাক ব্যক্তিস্বাতন্ত্রের ব্যাপার। পোষাকে বাধা নিষেধ কাম্য নয়। আদালতের আইনে তো তাই বলা হয়েছ। এটার বিরুদ্ধাচরণ করছেন কি স্বভাববলে?
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 11th, 2010 at 11:45 অপরাহ্ন
সবকিছুকেই ব্যক্তিগত বলে চালিয়ে দেয়া যায় না। সমাজে এমন কিছু করা যায় না যা সমাজের অন্যদেরকে সীমালংঘনে উস্কে দেয়। যে পোশাকে সন্তান বাবা মায়ের সামনে সংকোচ বোধ করে, বাবা মাও অন্য দিকে চোখ রেখে কথা বলে, সে পোষাকগুলোকে নিছক ব্যক্তিস্বাতন্ত্রের ধুয়ো তুলে সমাজে চাপিয়ে দেয়া অপরাধ ছাড়া কিছুই নয়।
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার ভাই আল্লাহ আপনাকে সালামতে রাখুন امين
[উত্তর দিন]
শাহরিয়ার উত্তর দিয়েছেন:
এপ্রিল 11th, 2010 at 11:40 অপরাহ্ন
ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনাকেও তাঁর রহমতের ছায়ায় রাখুন।
[উত্তর দিন]
নারীর সুধা অার পুরুষের বীরযে রাস্তাঘাট ভেসে অারিফ সাহেবদের নাকে মুখে না লাগা পরযন্ত
বিবেক জাগ্রত হবে বলে মনে হয়না ।
[উত্তর দিন]
আরিফুর রহমান এই ছাগু খোঁয়াড়ে এসেছেন দেইখা অবাক হইলাম।
নারীরা আমাদের দেশের সংস্কৃতি অনুযায়ী পোশাক পরবে, আরবের সংস্কৃতি অনুযায়ী না। সুতরাং আমি ঐ সব সো কল্ড পর্দাপ্রথার বিরোধী।
[উত্তর দিন]
আহমেদ আরিফ উত্তর দিয়েছেন:
জুন 17th, 2010 at 11:18 পূর্বাহ্ন
নারীরা আমাদের দেশের সংস্কৃতি অনুযায়ী পোষাক পড়বে, আমেরিকান সংস্কৃতি অনুযায়ী নয়। আর আমাদের সংস্কৃতির সাথে মিশে আছে শাড়ী ও বোরখা।
অর্ধ নগ্ন পোষাক নয়।
মুসলমান হোন বা না হোন প্রথমত মানুষ হোন, দ্বিতীয়ত বাঙ্গালী হোন।
[উত্তর দিন]
মুশফিক উত্তর দিয়েছেন:
আগস্ট 21st, 2010 at 6:47 অপরাহ্ন
খুব বেশি নুডে ছবি দেখেন বুঝি? কোন পোশাক কে আপনার অর্ধনগ্ন পোষাক
বলে মনে হয়? বোরকা আমাদের সংস্কৃতি না, এগুলোও বিদেশি (আরব কি আমাদের দেশ? সংস্কৃতি।
আর আপনি আমাদের মানুষ হতে বলেন? আপনি নিজে কি মানুষ? আর দয়া করে বাঙ্গালী কপচাবেন না, আপনাদের মতো মৌলবাদী শকুনরা যখন বাঙ্গালী সাজে তখনি মনে হয় যে বাঙ্গালীদের পতনের আর দেরি নাই।
[উত্তর দিন]
Rusafie উত্তর দিয়েছেন:
আগস্ট 31st, 2010 at 4:28 অপরাহ্ন
ভাইরে, বাংলাদেশের সংস্কৃতি অনুযায়ী কিন্তু শাড়ি, আপনার মা বোনেরা দেখেন তাও পরছে না, পরছে চাপা পোষাক । আর বোরখা বিদেশী পোষাক নয়, বোরখা আল্লাহপাকের কুর’আনে বর্ণিত পোষাক ।
মুসলিম হয়ে থাকলে ইসলাম কে জানুন, তারপর কথা বলবেন দয়া করে ।
আর মুসলমান মানেই কিন্তু মৌলবাদী নয় ভাই, মনে রাইখেন!!!
আর আমাকে কোন আক্রমণাত্বক উত্তর না দিয়ে দয়া করে যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিবেন আশা করি ।
ধন্যবাদ ।
এই লড়াকু কোন কুকুরের খোয়াড় থেকে এসেছে ছাগু আরিফ কে সাপোর্ট দিতে।
সামুতে তো ইতরামি করছেই এখানেও এরা ইতরামি করছে। ধন্যবাদ লেখককে।
[উত্তর দিন]
আহমেদ আরিফ উত্তর দিয়েছেন:
জুন 17th, 2010 at 11:21 পূর্বাহ্ন
এরা সবত্রই এমন এদের জন্য কোন যুক্তি কাজে আসেনা। এরা মৃত্যু অবধি পশু থাকে মৃত্যুর পরে হয় লাশ।
[উত্তর দিন]
মুশফিক উত্তর দিয়েছেন:
আগস্ট 22nd, 2010 at 12:32 পূর্বাহ্ন
আহমেদ সাহেব, যুক্তি বলতে কি বুঝেন আপ্নি?আপনাদের কি মনে হয় যে পুরুষের পায়ের তলায় মেয়েরা থাকবে এটাই যুক্তি?ওহও আমি ত ভুলেই গেছিলাম যে বোরখা পরে ভং ধরাটাই আসল নারি মুক্তি তাই না্য? বোরখা পর থেন ৪ বউ এর এক্তা হএ প্রভুর(হাসব্যান্ড) এর সেবা কর,তার বাচ্চা জন্ম দাও এবং দরকার মত মার খাও প্রভুর, এতাই ত আপনাদের মতো মৌলবাদীদের চোখে নারী মুক্তি তাই না? আর তাই যদি কেউ এর প্রতিবাদ করে ও বোরখার মতো অসম্মানজনক জিনিসের বিরুদ্ধে কিছু বলে তবে অম্নি তারা হয়ে যায় যুক্তিহীন পশু?আরে অন্যকে বিচার করার আগে নিজেদের বিচার করেন না কেন?
[উত্তর দিন]
মুশফিক উত্তর দিয়েছেন:
আগস্ট 22nd, 2010 at 12:35 পূর্বাহ্ন
“বোরখা পর থেন ৪ বউ এর এক্তা হএ প্রভুর(হাসব্যান্ড) এর সেবা কর”
বোরকা পরে ৪ বউ এর একজন হও ও প্রভুর সেবা কর
মুশফিক উত্তর দিয়েছেন:
আগস্ট 21st, 2010 at 7:11 অপরাহ্ন
হা, আমিও আরেক কুকুর।এখন আমাকে মেরে ফেলুন। খুর এনে দিব? রগ কাটবেন?
[উত্তর দিন]
please be patient
[উত্তর দিন]
“বাংলাদেশে ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলনগুলোকে স্তব্ধ করতে ইতোমধ্যেই হয়তো ইসরাইলী গোয়েন্দা সংস্থা মোশাদের পরামর্শ নিয়েছে আওয়ামী লীগ।”
আপনি জানলেন কিভাবে যে ইসরাইলী গোয়েন্দা সংস্থা মোশাদের পরামর্শ নিয়েছে আওয়ামী লীগ?
আপনি কি মসাদ এর এজেন্ট?
আসলে কি জানেন,আপনাদের মত বদ লোকদের কারনেই আজ মুসলিমদের এই বদনাম দুনিয়াতে।আপনাদের কারনেই আমাদের সবাইকে টেররিস্ট বলতে পারে ইউরোপ আমেরিকানরা?
[উত্তর দিন]
আসলে কিছু মানুষ ক আল্লাহ হেদায়েত দান করুক মুসলমান ভাই হিশাবে আমি অই দুই ভাই এর জন্য কল্লান কামনা করি কারন মুসলমান হিসাবেই যখন আমরা একজন মুসলিম ভাইকে বঝাতে বেরথ হই তখন আমার কস্ট পাওয়া সারা র কিছু বলার নেই।হিজাব কখনও সউদি পোশাক না তা আমার এক ভাই ইতিমদ্ধে তুলে ধরেছেন তাই র কিছু বলার নেই।বাংলাদেশে ইসলাম নি এ কিছু বললে আমি জামাত এর সাপরটার আর বিদেশ এ বললে আমি আফগান জঙ্গি হা হা ।তবুও আমরা জুদ্ধ চালি এ যাব শাহরিয়ার ভাইয়া যেন আমার মেয়ে আর মা কে যেনো হিজাব পরার জন্য অন্তত জুতার বারি না খেতে হয়।আল্লাহ তুমি আমাদের চেস্টা কবুল কর আমিন
[উত্তর দিন]
আরিফ ভাইয়েরা বাজারের ছোলা কলা খেতেই বেশী ভালবাসে বলে মনে হয়। অথচ উনারা সভ্যতার বুলি আওরায় । একদিকে প্রচার মাধ্যমগুলোতে খোলা খাবার খেতে না বলা হচ্ছে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্ত থাকার জন্য । অথচ তারা সবচেয়ে প্রিয় খাবারটিকে খোলাই রাখতে চান । কিছুটা ভিমরুতি ধরেছে । মাথাটা একটু বিবেক দিয়ে ওয়াস করুন দয়া করে। দেখবেন অনেক কিছুই পরিস্কার দেখা যাচ্ছে।
[উত্তর দিন]